1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

নায়িকার মামলায় আব্দুল আজিজের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৬২ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট : ঢাকা: প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান জাজ মাল্টিমিডিয়ার কর্ণধার আব্দুল আজিজের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। গত বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ এহসানুল ইসলাম এ আদেশ দেন।
মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বাদীপক্ষের আইনজীবী আবু সাঈদ শিমুল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গত বছর ২৩ মে জাকিয়া কামাল মুন নামে এক নায়িকা বাদী হয়ে আব্দুল আজিজের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০২২ সালে বিগত ১৫ ফেব্রুয়ারি বাদীর নামীয় জহুরা ট্রেডিং কর্পোরেশনের সঙ্গে আসামির ‘পাপ’ নামক একটি পূর্ণদৈর্ঘ্য বাংলা ছবি নিমার্ণ এর জন্য একটি লিখিত চুক্তি হয়। চুক্তি অনুযায়ী আসামি বাদীর নিকট হতে এককালীন নগদ ৬০ লাখ টাকা গ্রহণ করেন। উক্ত চুক্তিপত্রের শর্তানুযায়ী সিনেমার শুটিংয়ের কাজ ২০২২ সালের ৩১ মার্চ তারিখের মধ্যে সম্পন্ন করার কথা। চুক্তিপত্রের শর্তানুযায়ী আসামি সবকিছু দেখাশুনা ও হিসাব রাখবেন। প্রোডাকশনের কাজ সম্পন্ন হওয়ার পরে বাদীকে তাহার পূর্ণাঙ্গ হিসাব দেবেন। কিন্তু আসামি প্রোডাকশনের কাজ সম্পন্ন করার পরে বাদীকে কোন প্রকার হিসাব প্রদান করেন নাই।
আসামি বাদীর বিনিয়োগকৃত ও অভিনীত পাপ সিনেমাটি দেশের বিভিন্ন সিনেমা হলে মুক্তি প্রদান করেন। সিনেমাটি ব্যবসা সফল হওয়ায় আসামি প্রায় কয়েক কোটি টাকা লাভ করেন। সিনেমাটি নির্মাণের জন্য বাদীর কাছ থেকে ৬০ লাখ টাকা ২০২২ সালের ৩০ জুন আসামির ফেরৎ দেওয়ার কথা ছিল। এমনকি সিনেমাটি ব্যবসা সফল হবার পরেও বাদীকে কোন প্রকার লভ্যাংশ প্রদানের কথা ছিল। পরবর্তীতে বাদী বিভিন্ন সময় আসামির সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেছেন এবং তার বিনিয়োগকৃত টাকা প্রদানের জন্য বলেন। আসামি তাতে মোটেও সাড়া দেন নাই। বর্তমানে আসামি বাদীর সঙ্গে সম্পূর্ণভাবে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে তার বিনিয়োগকৃত সমস্ত টাকা আত্মসাতেরর চেষ্টা করেন।
এছাড়া পরবর্তীতেও বাদী উক্ত চুক্তি অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করতে পারে নাই। সেখানে বাদী কোন কাজ করতে পারে নাই, যা বাদীর ক্যারিয়ারকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রন্থ করেছে। তিনি আর্থিকভাবেও ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন।
চুক্তিপত্রে উল্লেখিত সময়ে টাকা ও লভ্যাংশ প্রদান না করে এবং প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে কাজ করতে না দিয়ে আসামি অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গ করেছেন। যা ৪০৬/৪২০/৫০৬ ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
আদালত মামলাটি পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্তের আদেশ দেন। অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে মর্মে প্রতিবেদন দেয় পিবিআই। সেই প্রতিবেদন গ্রহণ করে আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পারোয়ানা জারি করেন।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..